Search This Blog

যে সব অভিজ্ঞতা খুব সহজেই অর্জন করে সিভিতে লেখা যায়

পড়াশুনা শেষ করেই যখন চাকুরীতে ঢুকেন তখন অভিজ্ঞতা চাইলে আপনি তো অবাক পড়াশুনা করেই তো শেষ করলাম সময় অভিজ্ঞতা কোথায় পাব। ভাই কত যে পড়াশুনা করেছেন যে কাজ করার সময় পান নাই। নিচের কাজ গুলো দেখুন আর অভিজ্ঞতার ঝুড়িতে অভিজ্ঞতা বাড়ান

পরিচিত কোন দোকানে পার্টটাইম কাজ না খুজে দোকানদারের সাথে খাতির জমিয়ে তার মালামাল বিক্রয় কৌশন শিখে তার দোকানে তার মত মালামাল বিক্রয় করা। অভিজ্ঞতা দিবেন সেলস্‌ ম্যান তার পর ৬ মাস বা একবছর লিখে দিবেন সিভিতে। দায়িত্ব সমূহঃ মালামাল বাকিতে এবং নগদ টাকায় বিক্রয়। বাকিতে বিক্রয়কৃত হিসাব লিপিবদ্ধ। নগদ ও বাকি টাকায় মালামাল ক্রয় এবং বাকিতে ক্রয়কৃত মালামালের পাওনাদারদের হিসাব লিপিবদ্ধ এবং পরিশোধ। খাজনা পরিশোধ। মালামাল শট করা। দোকান পরিষ্কার রাখা। এক্সপায়ার ডেট জেনে আগের মালমাল আগে বিক্রয় করা। 

মেসে থাকলে মেস ম্যানেজার হওয়া বা মেস ম্যানেজার এর কাজ গুলো বুঝে তার সাথে কাজ করা তাকে সাহায্য করা। পোস্ট: মেস ম্যানেজার। দায়িত্বঃ রুমের ভাড়া উঠানো। ভাড়া মালিককে বুঝিয়ে দেয়া। রুম ভাড়া না উঠাতে পারলে রুমমেট এবং মালিকে বোঝানো। বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস, পানির বিল পরিশোধ। বাজার করানো, সম্ভব না হলে নিজে ম্যানেজ। রাধুনি ম্যানেজ। কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনার উদ্ভব হলে তা ম্যানেজ করা। সকল হিসাব সংরক্ষণ।

সাইকেল গ্রুপের লিডার, সাইকেল থাকলে ঘুড়তে বের হন সাথে জোগাড় করুন সাথী আর তাদের সাথে সারা বছর ঘোরাঘুড়ি করে সিভিতে যোগ করে দিতে পারেন সাইকেল গ্রুপ লিডার পোস্ট। দায়িত্বসমূহঃ ইভেন্টের সময় নির্ধারণ, সবাইকে জানানো, সম্ভাব্য কাউকে বোঝানো তাকে দলে আনা, সম্ভাব্য সমস্যা মোকাবেলায় প্রস্তুতি গ্রহন, ফার্স্ট  এইড দেয়া, উদ্ভব নতুন সমস্যার মোকাবেলা। 

ব্লাড ডোনেশন গ্রুপের লিডার, পরিচিত এবং বন্ধুদের রক্তের গ্রুপ সংগ্রহ করে প্রয়োজন অন্যের জন্য রক্তের যোগান দিয়ে মানবিক সাহায্য করে যে সময় ব্যয় করবেন তা সিভিতে এ্যড করতে পারেন পোস্ট ব্লাড ডোনার গ্রুপ লিডারদায়িত্বঃ সকলের এবং নতুন সবার ব্লাগ গ্রুপ লিস্ট করে রাখা, সর্বশেষ ডোনেশন ডেট আপডেট রাখা, নতুনদের উৎসাহ দেয়া, রক্তদাতাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা, সামাজিক মাধ্যমে তাদের ভাবমূর্তি বৃদ্ধি।

বিভিন্ন মেলায় বিক্রয় কর্মী হওয়া। পোস্ট বিক্রয় কর্মীদায়িত্বঃ এটা যখন কাজ করবেন তখন উদ্যোক্তা কাজ বুঝিয়ে দিবে। আপনি শুধু  একরাশ আগ্রহ দেখাবেন। কাজ আপনার হবেই।

ট্রাফিক সহকারী পোস্ট। ট্রাফিক সহকারী হিসেবে কাজ করা খুব একটা সহজ কাজ নয় কিন্তু আপনি ট্রাফিক পুলিশের কাছে আপনার আগ্রহ এবং শিক্ষা জীবনে অভিজ্ঞতার জন্য কয়েকদিন তার সহকারী হিসেবে কাজ করতে চান জানিয়ে তার সাথে কাজ করুন। দায়িত্ব সমূহ তার কাছ থেকেই জানতে পারবেন।

সেচ্ছাসেবক, সেচ্ছা সেবক বলতে কোন দল/লিগের সাথে যাবেন না। অনেক সেচ্ছাসেবক সংগঠন আছে যারা শুধু সেবাই করে এমন কোন সংগঠনের খাতায় আপনার নাম লিখে অযোথা সময় নষ্ট না করে তাদের কাজে সহযোগিতা করেন আর অভিজ্ঞতার তাদের থেকে প্রাপ্ত পোস্ট এবং দায়িত্ব নিয়ে নিন।

কুরিয়ার সার্ভিসঃ প্রতিটা শহরে কুরিয়ার সার্ভিস বর্তমানে জনপ্রিয় চাকুরী। তারাই একটা সাইকেল দিবে আপনি তাতে করে আশেপাশের এলাকায় তাদের প্রডাক্ট পৌছে দিবেন। পোস্ট ডেলিভারি ম্যান, দায়িত্বঃ সঠিক সময়ে পন্য পৌছানো, সেবা মূল্য গ্রহন, কোম্পানির অফার জানানো, ইত্যাদি।


সর্বশেষে কাজ শেখার আগে পেমেন্ট নিয়ে কোন চিন্তাই করবেন না। কারণ কাজ করার সুযোগ আপনি পেয়েছেন তাতেই ইয়াহু/গুগুল বলে কাজে লেগে যান দু সপ্তাহের ভিতর আপানি কাজ সম্পকে বুঝে যাবেন আর অভিজ্ঞতা  হয়ে গেলে আপনি পেমেন্ট চাইবেন, মালিক দিতে না চাইলে এই অভিজ্ঞতা নিয়ে অন্য জায়গায় ভালো বেতনে কাজ পেয়ে যাবেন।

ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফি পেমেন্ট ফরম

ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফি পরিশোধের জন্য ফরমের দরকার হয় যা সোনালী ব্যাংকের শাখায় পাওয়া যাবার কথা থাকলেও তারা দেশের সেবায় ব্যস্থ থাকার কারনে তা দিতে পারে না। তাই দেশের দিকে তাকিয়ে আপনাদের নিজ দায়ীত্বে তা খুজে প্রিন্ট করে নিতে হয়। নিচের লিংকে দেখুন আবেদন ফরমটি ঘাপটি মেরে লুকিয়ে আছে। সেভ করে প্রিন্ট করে নিন।

এখানে লিক্ল করুন ফরমের জন্য

ফরম পূরণ দেখুন নিচের ভিডিওতে




প্রিন্ট ডাউনলোড করতে না পারলে কমেন্ট করুন। সে ক্ষেত্রে সময় বেশি লাগলেও রেডিমেট ফ্রি সার্ভিস নিয়ে আপনাদের তথা দেশ সেবায় আমি আছি।।

How to fix cell || Cell fixing in xl || Excel Cell fixing

সেল ফিক্স কেন করা হয়? কোন স্যালারী শীটে if ফাংশনে আমরা বেতনের রেঞ্জ বলে লিখে দেই। এমন হয় যে অনেক গুলো বেতনের রেঞ্জ বলে দিতে হয়। ভিডিওতে অল্প কিছু রেঞ্জ দিয়ে স্যালারি শিটটা দেয়া হয়েছে। যদি এমন হয় অনেকগুলো রেঞ্জ দিয়ে স্যালারি শীট করেছেন সব কমপ্লিট। তখনই প্রশাসন থেকে রেঞ্জ চেঞ্জ হয়ে গেল। তখন আপনাকে ফাংশনে ঢুকে একটি একটি করে চেঞ্জ করতে হবে। আর যদি বারবার চেঞ্জ হয় এবং আপনিও বারবার ইডিট করে চেঞ্জ করতে যান তবে ভুল হবার সম্ভাবনা সাথে তো সময় লাগবেই। তাই রেঞ্জ উল্লেখ না করে সেল নির্দিষ্ট করে দিলে আর ফাংশনে ঢুকে ইডিট করার ঝামেলা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। তবে যেহেতু সেল আলাদা করে দেয়া হয় এবং পরে ফিল হ্যান্ড করা হয় তাই উক্ত সেল চেঞ্জ হবার সম্ভাবনা থাকে তাই এটিকে ফিক্সড করে দিতে হয়। এটি একবার করার পর ডিসিশন যতবার চেঞ্জ করা হোন না কেন আপনি শুধু উক্ত সেলে লিখবেন সাথে সব সেলে তার পরিবর্তন চলে আসবে। তাছাড়া অন্য কেউ আপনার লেখা সূ্ত্রে ইডিট করতে গেলে ভুল করতে পারে। তাই তাকে আলাদা করে সেল করে দিলেন সেই লিখল আর সহজেই ফলাফল পেয়ে গেল।


কয়েকটি পেপারের বিজ্ঞাপন দেবার যোগাযোগ নাম্বার এবং ইমেইল এড্রেস

বিভিন্ন কাজে পেপারে বিজ্ঞাপন দেবার জন্য নিচের পেপারগুলোর নাম্বারে যোগাযোগ করে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। তবে কল দিয়ে নিশ্চিত হয়ে লেনদেন করবেন।

কালের কন্ঠ 01776-070476 ad@kalerkantho.com বিকাশ: 01766-694696


সমকাল 01911030557 samakalad@gmail.com



ইত্তেফাক 8189971, 7122664 ittefaq.adsection@yahoo.com



বাংলাদেশ প্রতিদিন 8432365



যায়যায়দিন 8870223



আমাদের সময় 8878219, 01764119114



নয়া দিগন্ত 57165261-9, 57165274 mktnd@yahoo.com digantamarketing@gmail.com



The Daily Star 09610222222, 9144330, 58156305 sher.ali@thedailystar.net tdsadvertisement@gmail.com


আলোকিত বাংলাদেশ 9110701, 9123703, 9110853 alokitobdad@gmail.com alokitobd_ad@yahoo.com

What happens if I mail my cv several email addresses at the same time? একই সাথে বিভিন্ন ইমেইলে আমার সিভি পাঠালে তার ফলাফল কি হবে?

What happens if I mail my CV several email addresses at the same time? একই সাথে বিভিন্ন ইমেইলে আমার সিভি পাঠালে তার ফলাফল কি হবে?

ফলাফল খুবই ভয়াবহ। অর্থাৎ আপনি যাদের মেইল করেছেন তারা নিশ্চই ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানির কর্মকর্তা। তারা প্রত্যেকেই প্রত্যেককে দেখতে পাবেন। আর তারা জানতে পারবেন আপনি সবাইকে এক সাথে সিভি পাঠিয়েছেন। আর এত জনকে একসাথে মেইল করার জন্য আপনার মেইল তারা ওপেন করবেন তার নিশ্চয়তা খুবই ক্ষীন। একই কোম্পানির বিভিন্ন কর্মকর্তাকে একই মেইল পাঠাতে একসাথে সব মেইল এড্রেস লিখতে পারেন তাতে সমস্যা নেই। এক্ষেত্রে একটি মেইল To তে আর বাকি গুলো সিসিতে দেয়া যে কথা এক সাথে দেয়া একই কথা। তাই চাকুরীর জন্য মেইল করার সময় কোম্পানি আলাদা হলে আলাদা করে মেইল দিন। আর যদি কাউকে সিসি করার নির্দেশ থাকে শুধু তাদের সিসিতে রাখুন। 










সনাক্তকরণ চিহ্ন কি..How to find beauty mark, what is face mark

সনাক্তকরণ চিহ্ন কি বিভিন্ন ফরমে সনাক্তকরণ চিহ্ন দিয়ে একটি ফাকা জায়গা থাকে সেখানে কি লিখবেন ভেবে না পেয়ে থাকলে ভিডিওর থাম্বল দেখেই বুঝতে পারছেন সনাক্তকরণ চিহ্ন আসলে কি। এটা যে শুধু মুখেই থাকবে তা নয়। দৃশ্যমান শরীরের যে কোন জায়গায় কোন দাগ থাকলেই তা সনাক্তকরণ চিহ্ন হিসেবে গন্য। তবে এমন কোন দাগের বা তিলের কথা বলবেন না, যা কোন অফিসে বা জনসম্মুখে দেখানো সম্ভব নয়। 😁 শরীরে অনেক দাগের ভিতর জন্মগত দাগ বেশি প্রধান্য পায়। যদি তা না থাকে তবে কোন দূর্ঘটনায় প্রাপ্ত দাগকে সনাক্তকরণ চিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।



বাজে গ্রুপ থেকে পোস্ট আসা বন্ধ করবেন যেভাবে || How to leave from faceboo...

ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপে আমরা যুক্ত হয়ে যাই আর সে সব গ্রুপ যদি ফালতু টাইপের হয় তাহলে তো কথাই আলাদা। যত্তসব ফালতু পোস্ট আসতে আসতে টাইমলাইন ভরে যায়। এসব থেকে মুক্তি পেতে হলে জাস্ট সে সব গ্রুপ থেকে লিভ নিন বা বের হয়ে আসুন। দেখবেন আর কোন পোস্ট আসবে না। যদি এমন হয় কোন অজানা ফ্রেন্ড আপনাকে বারবার সে গ্রুপে আপনাকে এড করে নিচ্ছে তাহলে তাকে আনফ্রেন্ড করে দিন।

How to report on Facebook.. || ধর্মীয় আঘাতযুক্তপোষ্ট রিপোর্ট করুন।

ধর্মীয় আঘাতযুক্ত পোস্ট আপনার সামনে এলে লাইক কমেন্ট বা কোন রকম রিয়্যাক্ট দিবেন না। কারণ এ সকল পোস্ট বেশির ভাগই ফেকই আইডি বা হ্যাকড আইডি থেকে পোস্ট করা হয়। এতে আপনি কোন রিয়্যাক্ট দিলে তা আরো বেশি ছড়ায়। তো এমন একটি হিংসাত্মক পোস্ট ছড়াতে আপনি সাহায্য করলেন, না জেনেই শুধু মাত্র একটি লাইক বা কমেন্টের মাধ্যমে। তাই কোন পোস্টে যখন ধর্মীয় আঘাত আসে তখন তা এড়িয়ে যাবেন এবং একটু কষ্ট করে রিপোর্ট করে দিবেন যাতে ফেসবুকের কর্মকর্তারা তা দেখতে পায়। তারা এসব পোস্ট সরিয়ে ফেলবে এবং কোন অনাকাঙ্খিত অঘটন ঘটার আগেই তা সমাধান হয়ে যাবে।

How to put shoes in the mosque? || কিভাবে মসজিদে জুতা রাখবেন?

সঠিক ভাবে জুতা রাখার পদ্ধতি অজানা থাকায় মসজিদের পবিত্রতা যেমন রক্ষা হয় না তেমন ভাবে মেঝে নোংরা হয়ে যায়। তাই সঠিক ভাবে জুতা রেখে মসজিদের পবিত্রতা রক্ষা করুন। 

যেখাবে জুতা রাখবেন: 

জুতার নিচের অংশে বেশি ময়লা থাকে তাই নিচের দুই অংশ এক করে আনুভুমিক ভাবে জুতা নিয়ে মসজিদে প্রবেশ করুন এবং জুতা রাখার জায়গা না পেলে আনুভুমিক ভাবেই জুতা রাখুন যাতে ময়লা যুক্ত অংশ কিছুতেই মেঝেতে না লাগে বা ময়লা খুলে যেন মেঝেতে না পরে। এভাবে আপনি মসজিদ পরিষ্কার রাখায় অংশ নিতে পারবেন। অন্যকে বুঝাতে না পারলেও আপনার জুতা রাখারা পদ্ধতি দেখে অন্যান্যরাও আপনার পদ্ধতি অনুসরণ করবে।

যেকোন ফরম বানাত এক্সেল ব্যবহার করুন। || How to make a complex Form with excel

যেকোন ফরম মাইক্রোসফট এক্সেল বা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করে তৈরী করা সম্ভব। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে ফরম বানানোর জন্য আপনাকে টেবিল সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। টেবিল নিয়ে একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখলে বুঝতে পারবেন এটা কিভাবে কাজ করে





 আর সরকারি চাকুরীর আবেদনের ফরম বানানোর পুরো প্রসেস দেখলে আপনি যে কোন ফরম খুব সহজেই বানাতে পারবেন। 







মাইক্রোসফট এক্সেল দিয়ে যে ফরমটা তৈরী করা দেখানো হয়েছে তা অনুসরণ করলে আপনি এক্সেল দিয়েই যে কোন ফরম বানাতে পারবেন। ফরম বানানোর যে কোন একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারলে আপনি যেকোন ধরণর ফরমে বানতে পারবেন। আর কোন সমস্যা হলে আমি তো আছি জাস্ট কমেন্ট.. সেটা ব্লোগেও করতে পারেন বা ভিডিওতে।

How to remove background color in ms(Microsoft) word Label and Crop afte...

ফটোশপের কাজ না জানার কারনে অনেক সময় ছবির পিছনের কালার/ব্যাকগ্রাউন্ড কালার চেঞ্জ না করে সিভিতে আপলোড করা করেন। ছোট একটি অপশন সম্পর্কে ধারণা থাকলেই আপনি ব্যাকগ্রাইন্ড কালার চেঞ্জ করে যে কোন ছবি ডকুমেন্টে ইনসার্ট করতে পারবেন। এছাড়া ছবির নির্দিষ্ট কোন অংশ নিতে আপনি ক্রোপ অপশন ব্যবহার করে তা আলাদা করে নিতে পারবেন। ভিডিওতে এ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা আছে কোন সমস্যা হলে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন আপনার জন্য আলাদা করে ভিডিও তৈরী করে পাঠাব।

How to use "CC" and "BCC" in mail/gmail/yahoo mail/outlook/live...

ইমেইল কিভাবে পাঠাবেন এই নিয়ে অনেকেই অনেক দ্বীধা দ্বন্দে থাকেন। কোন জায়গায় কি কি লিখবেন আর ইমেইলের পাশে সিসি (CC) বিসিসি (BCC) এগুলোই বা কি এবং কিভাবে ব্যবহার করতে হয় এবং কেনইবা ব্যবহার করা হয় আর কোন কোন সময় ব্যবহার করা হয়না তা নিয়ে এ ভিডিওতে আলোচনা করা হয়েছে। 
To: যাকে বা যাদের মেইল পাঠাতে হবে তাদের ইমেইল এড্রেস এ ঘরে লিখতে হবে। ইমেইল এড্রেস লেখার সময় অবশ্যই পুরো ইমেইল এড্রেস লিখতে হয় এবং কোন প্রকার ভুল করা যাবে না। একটি ইমেইল এড্রেস লেখার পর আরোও ইমেইল লেখার প্রয়োজন হলে কমা দিয়ে আরেকটি ইমেইল এড্রেস লিখতে হবে। তবে এক্সেলের সেলে আলাদা করে ইমেইল এড্রেস লেখা থাকলে সব গুলো কপি করে To এর ফিল্ডে পেস্ট করলে সব লেখা হয়ে যাবে এক্ষেত্রে আলাদা করে লিখতে হবে না। একবার এড্রেস লিখে রাখলে বারবার ব্যবহার করা যাবে। 
CC: কার্বন কপির আরেক নাম হল সিসি। অর্থাৎ চিঠি একটাই লেখা হয় এবং যদি সেটার কপি অনেকের কাছে পাঠতে হয় তখন CC-তে রাখা হয়। সিসিতে যাদের এড্রেস লিখবেন তারা দেখতে পাবে To তে কাদের কাদের মেইল করা হয়েছে ঠিক একই ভাবে To তে যাদের মেইল করা হয়েছে তারাও দেখবে যে সিসিতে কাদের কাদের একই মেইলটা পাঠানো হয়েছে। 

কেন সিসি করা হয়?




যাদের মেইল করা হয় তারা সে মেইল পেয়েও অস্বীকার করতে পারে তাই কাউকে মেইল করার সময় সিসি করে রাখা হয় কোন উর্ধতন কর্মকর্তাকে। 
বিসিসি: সিসির আরেক নাম হল বিসিসি। বিসিসিতে যাদের মেইল করা হয় তারা দেখতে পারে কাদের কাদের মেইল ও সিসি করা হয়েছে তাবে CC এবং To তে যাদের মেইল করা হয়েছে তারা জানতে পারেনা একাই মেইল বিসিসিতে অন্য কাউকে পাঠানো হয়েছে।

বিচার, সেটা হোক সমাজে হোক পরিবারে

চুপ করে থাকতাম কোন প্রতিবাদ নয়। কারণ ইতিপূর্বে সব সময় কেবল আমার বিরুদ্ধে রায় হয়েছে। আর এ বিচারেও যে রায় আমার বিরুদ্ধে হবে তা জেনেই হয়ত আমি চুপ থাকতাম। সব বিচার যে আমার বিরুদ্ধে হত তা কিন্তু নয় দেখা যেত আমার পক্ষে রায় আসছে কিন্তু আমার বোঝা দায় ছিল, কারণ ছোট ছিলাম। বাব-মা আমাদের ভাই-বোনের বিভিন্ন অঘটনের বিচার করতেন। প্রায় সময় দেখা যেত বাবা-মা এর ঝগড়ায় ভাই-বোনেরা পক্ষে বিপক্ষে থাকলেও আমি নিরপেক্ষ থাকার কারনে এবং ঝগড়ার বিপক্ষে থাকার কারণে আমি একা পড়ে যেতাম। এবং তারা সবাই মিমাংসায় আসলেও আমি যে কোন পক্ষে যাইনি তাই প্রায় সময় আমাকে নিম্ন মানসিকতার মানুষ ভাবতেন তারা।
এটি বেশিদিন আগের ঘটনা নয় যে আমি চুপ থাকি, মানে তকালও আমার বিরুদ্ধে রায় হলে প্রতিবাদ করতাম কার কি দোষ বোঝাতাম, না বুঝলেও আমি বিচারের রায়ের বিরুদ্ধে কথা বলতাম, এবং বিচারের পর আমি আইন!! নিজের হাতে তুলি নিতাম আর পুনরায় দন্ডিত হতাম। শারিরিক ভাবে দুর্বল আর মেজাজ গরম থাকার কারনেই হয়ত আমার অনেক ভুল হয়ে যেত যার কারনে ভাই-বোনদের কাছে আমি হেরেও যেতাম এবং কোন বিচারের রায় আমার পক্ষে যেত না। যেমন ভাই বোনের মারামারিতে আমি অপদস্ত হতাম বেশি আর বিচারের রায় হত এমন যে, আমিই মারামারি শুরু করেছিলাম। এমন যখন সবসময় হত এবং নোটিস করলাম যে বিচার আমার পক্ষে থাকবে না তাই প্রতিবাদ বন্ধ করলাম। মানে সেদিন আমি যেহেতু অপরাধী তাই আগে থেকেই প্রস্তুত ছিলাম শাস্তির জন্য এবং কোন রকম প্রতিবাদ করা ছাড়াই দন্ডিত হতাম
রায় আমার পক্ষে না থাকার করনে রাতে চুপিসারে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে যেতাম তা আগের থেকে বেড়ে গেল। আমার পাশে ভাই-বোনেরা ঘুমালেও তারা কোন দিনও জানতো না, তারা যন গভীর ঘুমে থাকতো তখন আমি মুখবুজে বালিশ ভেজাতাম। সে দিনের পর থেকে বালিশের একপাশ ভেজার কারণে অপর পাশে ঘুমাতে যেতেও বালিশ ভিজে যেত।
কবে থেকে এমন কাঁদতাম তা মনে করতে পারি না, তবে এমন কাঁদার কারণে রাতে ঘুম দেরি করে আসতো আর ভেজা বালিশে ঘুমাতে না পেরে বালিশ ছাড়াই ঘুমাতাম কখন জানতাম না। এত দেরি করে ঘুমানোর কারনে ভাই বোনেরা আমার আগেই ঘুম থেকে উঠতো এবং আমাকে ওঠানোর জন্যই তারা ব্যস্ত হয়ে থাকতো। দোষ আমি বেশি ঘুমাই। কান্নার কথা আমি কোন দিনও তাদের বলি নাই, তারা আমার কষ্টের উপহাস করবে ভেবে। তারা জানতোই না রাতে আমার কি হয়, আমি কি করি। সকালে আমাকে উঠতেই হত তাদের সাথে। তা না হলে সিলিং ফ্যান ছেড়ে ঠান্ডা করে রাখা হত আমাকে, কাথা জড়িয়ে তা নিবাড়ন করার চেষ্টা করলেও তারা তা কেড়ে নিত। না আমরা দরিদ্র ছিলাম না, মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। শেষের দিকে তোষকের নিচে চলে যেতাম, তাতেও রক্ষা হত না, তারা হয়তো মজা পেত আমার এমন ঘুম নিয়ে। কিন্তু আমার তো ঘুমাতে হবে। আমি কিছুতেই না পেরে বিছানা ছাড়তাম, ঘড় ছাড়তাম, এবং ঘুমিয়ে পড়তাম বাসার ছাদে যেখানে তাদের আনাগোনা থাকতো না, এবং কাক সহ অন্যান্য পাখিদের সুমধুর কন্ঠ সঙ্গে রোদ আর বাতাস থাকতো। ঘরের ঘুমটা আমি বাহিরে কাটানো কোথা থেকে শিখেছি জানিনা, যতদূর মনে পড়ে ঘুম থেকে ধমকের সূরে এবং ফ্যান ছেড়ে অত্যাচার করাটা খুব খারাপ এবং না ঘুমাতে দেয়াটাই সবচেয়ে কঠিন শাস্তি যেটা আমি পেয়েছি। তখন থেকেই আমি কাউকে ঘুম থেকে জাগাতে পারি না, এমনকি ভাই-বোনেরা আমার ঘুম নিয়ে মজা করলেও আমি তাদের কোন সময় ঘুম থেকে জাগাতাম না। বাবা-মা আমার এই ঘুম থেকে না জাগানোটাকেও অপরাধ ভাবতেন, অবশ্য ব্যাপারটা আমি সমাধান করে ছিলাম, মানে গায়ে হাত দিয়ে আস্তে আস্তে ঘুম থেকে জাগানোর সিস্টেমটা এপ্লাই করতাম। কিন্তু আমার পরিবার আমাকে দীর্ঘ ১৮ বৎসর যাবৎ ধমকের সূরে ঘুম থেকে জাগিয়েছিল, যদিও পরে তাদের বোঝাতে পেরেছিলাম আমাকে কিভাবে ঘুম থেকে উঠাতে হবে। আর ভাই বোনদের বোঝাতে হয় নি। কারণ আমি সেদিনের পর থেকে তাদের সাথে এমনকি বাবা-মার সাথেও কথা বলা বাদ দিয়েছিলাম। যন টাকা লাগতো তখন, মানে বাহিরের খাবার না খাওয়ার কারণে আমার হাত খরচ ছিলো না, স্কুলের বা কলেজের ফি লাগতো তার জন্যই টাকা চাইতাম কোন অতিরিক্ত টাকা চাইতাম না তাই কোন অতিরিক্ত কথাও বলতে হতো না। এই অল্প কথা বলার এবং কথা না বলাটা আমার জন্য কাল হয়ে গেল। আমি কারো সাথে কথা বলতে পারি না। সাবলিল ভাবে কথা বলতে বলতে তোতলামো চলে আসে, কিছুতেই নিয়ন্ত্রন করতে পারি না।


realme Buds Free Earphone