Search This Blog

গণ জাগরণ

আমার লিখাটি কোন দলের পক্ষে নয় তবে একটি দলের বিপক্ষে। আমরা প্রতিবাদ করতে ভয় পাইনা। ভয় পাইনা কোন নতুন কিছু করতে। আমাদের সমাজে যারা চুরি করছে তারা উচু গলায় কথা বলে, আমরা নিচু গলায়। তাদের পিছনে গুটি কয়েক লোক আছে আমাদের কিছুই নেই তবে আমরা আছি। আমাদের পিছনে লোকের প্রয়োজন নেই কারন আমরা বিশাল।
এইতো আমাদের ছোট পরিচয় মাত্র। ছোট ছোট বালি কনা বিন্দু বিন্দু জল গড়ে তুলে মহাদেশ সাগর অতল, সেই সাগরেই জাহাজ দাপিয়ে চলে, ডুবে যায় অতলে।
আমাদের মন্ত্রি এমপিরা আমাদের বুকে দাপিয়ে বেড়ায়, আমাদের জানায় তোমরা একা, বিচ্ছিন্ন কিছুই করতে পারবেনা আমাকে। আমাদের আরও বলা হয় তোমরা এক হয়ে আবেদন জানাও আন্দলন কর। আমি বলি আমরা সবসময় এক। আমরা কেন একজোট হয়ে যাব। প্রতিদিন বিকাল বেলা করে আমরা হাটতে বেরুই কোন পার্কে যাই, পার্কে না গিয়ে আমরা তাদের বাড়ির সামনে যাই গিয়ে ভিড় জমাই। চা, পান, মুড়ি খাই আর মাঝে মাঝে চিল্লাইয়া বলি "মন্ত্রি তুই দুর্নীতিবাজ"  আপনি না বল্লেন আমি বলব। আপনারা আপনাদের কাজ করবেন মানে চা, মুড়ি খাবেন। কয়েকটা টিভি চ্যানেল আসবে আমি তাদের কভার করব। তাদের মাধ্যমে জানবে আমার ভাই, যে লোকের স্বল্পতার জন্য প্রতিবাদ করতে পারেনা। এভাবেই আমাদের বাংলা হয়ে উঠবে প্রতিবাদ মূখর শিক্ষিত, দুর্নীতি মুক্ত জাতি।
জয় বাংলা।

আমি বাঙালী

আমি নিজেকে মনে প্রানে বাঙালী মনে করি। একমাত্র বাঙালী হবার কারনেই আমি আমার প্রতিবেশীদের প্রতিবেশি নয় ভাই হিসেবে মনে করি। আমার ভাইএর বিপদ মানেই আমার বিপদ। আমার ভাইএর যে কোন ভুল আমার কাছে সমাধান যোগ্য। আমি এবং আমাদের জাতীয়তা বাঙালী হবার কারনে আমাদের ভ্রাতৃত্ববোধ বিশ্বজুড়ে। আমরা বিদেশিদের ভাই বলে সম্বন্ধন করি। আমরা আমাদের ভাইদের ভালবাসি।
বাংলাদেশের স্বাধিনতার মূলে ছিলাম আমরা বাঙালীরা। আমরা আমাদের অপরাধী ভাইদের সুযোগ দেয়েছিলাম  কিন্তু তারা সেই সুযোগে আমাদের উপর ঝাপিয়ে পড়েছিল। শুধু মাত্র বাঙালীদের নেতৃত্বেই গড়ে উঠেছিল সংগ্রাম পরিষদ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান আমাদের বলেছিলেন আমরা সকলের প্রতি দায়িত্বশীল হই যেন আমাদের যেন বদনাম না হয়। 

শাখা রাস্তা

আমাদের সরকারের বড় বড় চোখ তারা বড় রাস্তা দেখেন। বড় রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। কাজ হাতে নিলে আগে বড় রাস্তার কাজটা নেন। আমাদের সরকারের তাই একটা কাজ করেছেন তা হল স্থানিয় সরকার। স্থানিয় সরকারের নেতারা ছোট খাট হন। আমি তাদের সন্মান করি। তো ছোট নেতারা তো আর বড় রাস্তা তেমন একটা প্রয়োজন হয় না। তারা ছোট রাস্তা বা শাখা রাস্তা ব্যাবহার করেন। যেগুলোতে শুখনো মৌসুমে ধুলা বালি আর বর্ষাতে ২ থেকে ৩ ইঞ্চি কাদা থাকে। আপনাদের গাড়ী আছে আপনাদের অসুবিধা নাই। কিন্তু আমরা তো হেটে যাই। আপনাদের সাথে দেখা করতে গেলেও ভোগান্তি পোহাতে হয়।
এত্যো এত্যো অসুবিধার মাঝেও আপনারা সরকার মহাদয়ের কাছে এই শাখা রাস্তা ঠিক করার জন্য কিছু কি করেন। না করে থাকলে এখনি আবেদন করেন। আর বাজেট আসলে নিজেরা ভাগাভাগি একটু কম কইরা বেশী মানের রাস্তা বানান।
আমি বাঙালী
সবার কথা ভাবি
জয় বাংলা।

জন্মদিন

আজ আমার জন্ম দিন। এই দিনটায় আমার মত অনেক অভাগা জন্মগ্রহন কিরেছে। তাদের নাম পরিচয় জানার জন্য পাঠাগারে গিয়ে দেখি শুক্রবারের জন্য তা বন্ধ! পাঠাগার শুক্রবার বন্ধ থাকলে পাঠকরা কি পড়া বাদ দিবে? এর একটা সমাধান দরকার। আমরা চাই পাঠাগার আরো সমেদ্ধ হক। সকল বই পাঠিকদের জন্য উন্মক্ত হক।

কপাল

কোনকাজে সাফল্য আসলনা দোষ দিয়ে দিলাম কপালের। আমি বলি দোষটা কপালের হয় না। কারন কপাল কিছুই করতে পারেনা। তার নিচে যে দুটি চোখ আছে তা জানে কেনা সন্দেহ। তাছাড়া মগজ তো আর কপালে থাকেনা যে ভাববে।
আসলে সাফল্য নির্ভর করে কাজের উপর। এই যেমন আমি অনেক কাজ করলাম কোন ইনফরমেশেন নিলাম না কারো কাছ থেকে। তাহলে গাধার মত আশা করে নিরাশ হয়ে কারো উপর দোষ চাপাতে না পেরে অবশেষে কপালের দোষ।
বেচারা কপাল তাকে নিয়ে এত কথা হচ্ছে সে কিনা কিছুই জানছেনা। স্যাড, কপালের জন্য।
আসুন আমরা কাজের ব্যার্থতার জন্য কপালকে দোষ দিয়ে সময় নষ্ট না করে কাজের ভুল ভ্রান্তি গুলো চিহ্নিত করে আবার কাজে ঝাপিয়ে পরি।

উপস্থাপন

নিজেকে উপস্থাপনের সহজ ও ভাল উপায় হচ্ছে হাসি হাসি মুখে কথা বলা। তাতে নিজের যেমন আত্তবিশ্বাস বাড়ে তেমনি অপর ব্যক্তিটাও আপনার প্রতি দুর্বল হয়ে পরে।

প্রতিদিনের বিকল্প ভাবনা

নদীর খুব কাছাকাছি আসা মানেই মনটা কবি কবি ভাব নেয়। আজ আমি কবি হয়ে ছিলাম কিছুক্ষণের জন্য। আমি কিছুটা ঝাকি অনুভব করছিলাম আর ভাবছিলাম আমার কবিতাটা নিয়ে। আমার এগিয়ে যাওয়টা মন্থর ছিলনা, বেশ গতিশীলই ছিল। পথ ছোট ছিল বলে বৃষ্টির দিনের শহরের Auto আমাকে নামিয়ে দিয়ে বলল ১০ টাকা দেন।
আমার কবিতাটা আর হলনা।

পরিবর্তন

পরিবর্তন


মানুষ পরিবর্তন চায়, হতে চায় আধুনিক, গতিশীল। কিন্তু টাইপিং এ দেখলাম ভিন্ন জিনিস। সবাই বিজয় নিয়া ব্যাস্ত। আরে বাবা ভাষা হল উন্মক্ত, বাংলা ভাষা টাইপ করতে যদি হাতের আঙুল ভেঙে যায় তাহলে সে বিজয় কেন ব্যাবহার করব। তার চেয়ে অভ্র দিয়া আমি তুমি সঠিক ভাবে দ্রুত টাইপ করাই তো বেশ ভাল।

realme Buds Free Earphone