ভেড়া মানে কারো কাছে এস তার অনুগত হওয়া। আপনার কোন এক দলনেতাকে ভালো লাগতেই পারে এবং তাকে সাপোর্ট করে কিছু করা মানেই আপনি তার কাছে ভিড়েছেন মানে যাকে বলা হয় ভেড়া।
তো ভেড়া কিভাবে এলা, কোন একদিন একটি ভেড়া ঘাস না খেয়ে গাছের নিচে ছায়া খাচ্ছিলো, সে দেখলো অন্যান্য ভেড়ারা ঘাস এলোমেলো করে খাচ্ছে, মানে এখানে এক কামড় তো আরেক জায়গায় আরেক কামড়। তাই সে একটি থিউরি বানালো, যেমন যদি নিয়ম শৃঙ্খলিত ভাবে ঘাস কোন এক প্রান্ত থেকে খাওয়া শুরু করে তাহলে দ্রুত পেট ভরবে এবং পরে অন্য কাজে মন দেয়া যাবে। এতে প্রডাক্টেভিটি বাড়বে। জাস্ট শুরু হয়ে গেল ভেড়ার ভেড়া হবার গল্প। অনেক ভেড়া সে জ্ঞানী ভেড়ার অনুগত লাভ করে বড় বড় ভেড়া হল, তাদের নিচের গুলো একটু ছোট ভেড়া এভাবে হায়রাক্রির মত ভেড়াদের ক্ষমতা বন্টন করে ভেড়ারা ভেড়ার দল গঠন করল। এতে কিছু কিছু ভেড়ারা তাদের পুরাতন স্টাইলে ঘাস খাওয়া অব্যাহত রাখল। তবে ভেড়াদের সংগঠন দেখে তারা ওল্ড স্টাইল ভেড়ার দল নাম দিয়ে ভেড়ার জন্য ভেড়ার দল গঠন করল। এ দলের নেতা হল পুরাতন স্টাইল অক্ষন্ন রেখে ইতিহাস বজায় রাখা কমিটির প্রধান।
ঘাস খাওয়া নিয়ে এবং পুরাতন স্টাই নিয়ে এই ভেড়াদের দল দেখে কোন এক গাছে বসা ভেড়া নতুন স্টাইলে দল নিয়ে ভেড়া সংগ্রহ করতে শুরু করলো এভাবে পুরা এলাকায় ভেড়া সংগঠন গড়ে উঠলো এবং পুরো দেশে বিভিন্ন বামে বেনামে ভেড়াদের ভেড়া সংগঠন তাদের যাত্রা শুরু করল। কেউ কেউ তাদের কার্যক্রম গাছের গায়ে, পাতায় পাতায় লিখে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিল। তাতে ভেড়াদের ভিড় আরো বাড়লো। এরমধ্যে অনেক ভেড়া পাহাড়ের দেয়ালে, নিজর বাসার দেয়ালে দলের প্রধান ভেড়াদের ছবির সাথে প্রধানের আশেপাশে থাকা নেতাদের ছবি আর্ট করে রাখলো এতে তাদের পদন্নতি হল। এত ঘাস খাওয়ার পদ্ধতিতে যে যাত্রা শুরু হয়েছিলো তা তত দিনে বিলুপ্ত। কারণ এখন আর নীতি দেখলে হবে না পদ দেখতে হবে, ক্ষমতা দেখতে হবে। কোন ভেড়া কোন দলের এটা বোঝা দায় হচ্ছিল দিন দিন কারণ অনেকগুলো ছোট ছোট সংগঠন। তাই কতোগুলো ভেড়ার দল এই নিয়ে চিন্তা করে ৬ টি দল একত্রে কাজ!! করার সিদ্ধান্ত নেয়, এবং ৬ দলের প্রধান এই কম্বাইন্ড দলের নাম দিলো ছয় দলীয় ঐক্যজোট। এতে ভেড়াদের অন্যান্য দলের নেতাদের ইমেজের ব্রাইটনেস কমতে থাকলে তারা অনেকে একসাথে আপন শক্তিতে জ্বলে উঠতে চাইলো এবং তাদের নাম দিল বড় ভেড়ার দল এবং তাতে কোন লিমিট থাকলো না।
এত বেশ ভালোই চলছিলো ভেড়াদের ভেড়ার সংগঠন। কিন্ত দলনেতাদের যে মধুর কথা শুনে সব বড় নেতারা দলে ভিড়ে ছিলো তারা দেখলো বড় নেতারা ঘাস না খেয়ে অখাদ্য খেয়ে মাতাল থাকছে, অনেকে পায়ে না হেটে চারপেয়ো কচ্ছপ সহ হাতিকে ব্যবহার করছে। তো কেবল শুরু হল ভেড়াদের ভেড়া বাদ দিয়ে নতুন করে ভেড়া। এতে সমস্যা হল যে ভেড়াদের সদস্য সংখ্যা বেশি তারাই সকল সুবিধা পাবে বাকিরা অনুগ্রহ। এতে ছোট দল গুলো বড় ভেড়াদের দল ভিড়তে লাগল সামান্য ভুষভুষা খেয়ে পড়ে বাঁচার জন্য। আর যখন সকল সুযোগ-সুবিধা পাওয়া অফ হয়ে যায় তখন বিরাট! আন্দোলনের মাধ্যমে তারা বর্তমান বিরাট জোট থেকে বের হয়ে অন্য আরেক জোটে যোগ দিতো নাম মাত্র সুবিধা প্রাপ্তির জন্য।
তো ভেড়া কিভাবে এলা, কোন একদিন একটি ভেড়া ঘাস না খেয়ে গাছের নিচে ছায়া খাচ্ছিলো, সে দেখলো অন্যান্য ভেড়ারা ঘাস এলোমেলো করে খাচ্ছে, মানে এখানে এক কামড় তো আরেক জায়গায় আরেক কামড়। তাই সে একটি থিউরি বানালো, যেমন যদি নিয়ম শৃঙ্খলিত ভাবে ঘাস কোন এক প্রান্ত থেকে খাওয়া শুরু করে তাহলে দ্রুত পেট ভরবে এবং পরে অন্য কাজে মন দেয়া যাবে। এতে প্রডাক্টেভিটি বাড়বে। জাস্ট শুরু হয়ে গেল ভেড়ার ভেড়া হবার গল্প। অনেক ভেড়া সে জ্ঞানী ভেড়ার অনুগত লাভ করে বড় বড় ভেড়া হল, তাদের নিচের গুলো একটু ছোট ভেড়া এভাবে হায়রাক্রির মত ভেড়াদের ক্ষমতা বন্টন করে ভেড়ারা ভেড়ার দল গঠন করল। এতে কিছু কিছু ভেড়ারা তাদের পুরাতন স্টাইলে ঘাস খাওয়া অব্যাহত রাখল। তবে ভেড়াদের সংগঠন দেখে তারা ওল্ড স্টাইল ভেড়ার দল নাম দিয়ে ভেড়ার জন্য ভেড়ার দল গঠন করল। এ দলের নেতা হল পুরাতন স্টাইল অক্ষন্ন রেখে ইতিহাস বজায় রাখা কমিটির প্রধান।
ঘাস খাওয়া নিয়ে এবং পুরাতন স্টাই নিয়ে এই ভেড়াদের দল দেখে কোন এক গাছে বসা ভেড়া নতুন স্টাইলে দল নিয়ে ভেড়া সংগ্রহ করতে শুরু করলো এভাবে পুরা এলাকায় ভেড়া সংগঠন গড়ে উঠলো এবং পুরো দেশে বিভিন্ন বামে বেনামে ভেড়াদের ভেড়া সংগঠন তাদের যাত্রা শুরু করল। কেউ কেউ তাদের কার্যক্রম গাছের গায়ে, পাতায় পাতায় লিখে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিল। তাতে ভেড়াদের ভিড় আরো বাড়লো। এরমধ্যে অনেক ভেড়া পাহাড়ের দেয়ালে, নিজর বাসার দেয়ালে দলের প্রধান ভেড়াদের ছবির সাথে প্রধানের আশেপাশে থাকা নেতাদের ছবি আর্ট করে রাখলো এতে তাদের পদন্নতি হল। এত ঘাস খাওয়ার পদ্ধতিতে যে যাত্রা শুরু হয়েছিলো তা তত দিনে বিলুপ্ত। কারণ এখন আর নীতি দেখলে হবে না পদ দেখতে হবে, ক্ষমতা দেখতে হবে। কোন ভেড়া কোন দলের এটা বোঝা দায় হচ্ছিল দিন দিন কারণ অনেকগুলো ছোট ছোট সংগঠন। তাই কতোগুলো ভেড়ার দল এই নিয়ে চিন্তা করে ৬ টি দল একত্রে কাজ!! করার সিদ্ধান্ত নেয়, এবং ৬ দলের প্রধান এই কম্বাইন্ড দলের নাম দিলো ছয় দলীয় ঐক্যজোট। এতে ভেড়াদের অন্যান্য দলের নেতাদের ইমেজের ব্রাইটনেস কমতে থাকলে তারা অনেকে একসাথে আপন শক্তিতে জ্বলে উঠতে চাইলো এবং তাদের নাম দিল বড় ভেড়ার দল এবং তাতে কোন লিমিট থাকলো না।
এত বেশ ভালোই চলছিলো ভেড়াদের ভেড়ার সংগঠন। কিন্ত দলনেতাদের যে মধুর কথা শুনে সব বড় নেতারা দলে ভিড়ে ছিলো তারা দেখলো বড় নেতারা ঘাস না খেয়ে অখাদ্য খেয়ে মাতাল থাকছে, অনেকে পায়ে না হেটে চারপেয়ো কচ্ছপ সহ হাতিকে ব্যবহার করছে। তো কেবল শুরু হল ভেড়াদের ভেড়া বাদ দিয়ে নতুন করে ভেড়া। এতে সমস্যা হল যে ভেড়াদের সদস্য সংখ্যা বেশি তারাই সকল সুবিধা পাবে বাকিরা অনুগ্রহ। এতে ছোট দল গুলো বড় ভেড়াদের দল ভিড়তে লাগল সামান্য ভুষভুষা খেয়ে পড়ে বাঁচার জন্য। আর যখন সকল সুযোগ-সুবিধা পাওয়া অফ হয়ে যায় তখন বিরাট! আন্দোলনের মাধ্যমে তারা বর্তমান বিরাট জোট থেকে বের হয়ে অন্য আরেক জোটে যোগ দিতো নাম মাত্র সুবিধা প্রাপ্তির জন্য।
No comments:
Post a Comment