Search This Blog

How to Two Factor Security Login on FaceBook for lifetime security hack ...

ফেসবুকে দুটি পাসওয়ার্ড দেয়ার সিস্টেমটা অনেক উপকারী। এত প্রথম পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বা অন্য কেউ জেনে গেলেও সে লগইন করতে পারবে না কারণ এরপর মোবাইলে একটি পাসওয়ার্ড আসবে যা অন্য কারে পক্ষে দেয়া সম্ভব না। এতে ৬ ডিজিটের একটি কোড থাকে যা কেবল একবারই ব্যবহার করা যায়্। এই কোডটি ব্যবহারকারী যে মোবাইলে সেট করতে চায় সে সেট করে নিতে পারবে। এবং মোবাইল নাম্বার চেঞ্জ করতে চাইলে করতে পারবে।

Train View, morning and change line form Engine in Bangladesh

Train view from the engine is possible only in developing countries. It is so beautiful moment to see nature or beauty from the train engine. Bangladesh is a beautiful country here have all in nature. But most of the people like the city where have no pure oxygen and no pure water. The train which line in a village that's green and here has pure oxygen. How to train cross line is rear to view, if the train is very slow we can view how to train cross line. The train on how to change the line is maintained by train station authority. Changing the train line is so beautiful moment and this time the train gets an extra shake.

How to Lock selected Cell to protect edit and access. Protect specific ...

এক্সেলশীটে কোন সূত্র লিখে কাউকে পাঠালে সে যেন তা পরিবর্তন করতে না পরে। অথবা এক্সেল শিটে কোন লেখা যাতে কেউ কপি করতে না পারে এবং ইডিট করতে না পারে এর জন্য এক্সেলশীট পুরোটা বা এর কোন সিলেক্টেড সেল লক করে দিতে পারবেন। ভিডিওতে বিস্তারিত সব দেয়া আছে। তবে কোন সমস্যা হলে জানাবেন আমি অবশ্যই আপনার কমেন্টের উত্তর দিব।


How to make result sheet calculating with 4th subject

পরীক্ষার্থীদের রেজাল্টশীট তৈরী করতে পারলে এক্সেলের বেসিক অনেক কাজ শেখা হয়ে যায়। শুধুমাত্র অফিসের কাজ শেখার জন্য অফিস প্রোগ্রামের ভিতর এক্সেলের মাধ্যমে রেজাল্টশীট এবং স্যালারি শিটের কাজ জানতেই হবে। রেজাল্টশীট এবং স্যালারি শীট ভালোভাবে তৈরী করতে জানলে আপনি যে কোন অফিসের কাজ করতে পারবেন।

Free Download excel file format to practices

নিচের নীল রং-এর চারকোনা  বক্সে ওয়ানড্রাইভে পাবেন আপনার কাঙ্খিত এক্সেল ফাইলটি।

ভিডিওতে দেয়া এক্সেল ফাইল এবং শর্টহ্যান্ডের প্রাকটিস ফাইল আপনাদের সুবিধার্থে এখানে আপলোড দেয়া হয়েছে। কোন ফাইল ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে জানাবেন আমি আলাদা করে কোন লিংক দিয়ে দেব।

কোন ফাইল ডাউনলোড করতে  লগইন করতে হবে না।




How to Lock selected Cell to protect edit and access. Protect specific ...

How to copy excel Worksheet one workbook to another workbook.

মাইক্রোসফট এক্সেলের কোন শীট কপি করে অন্য কোন ওয়ার্কবুকে বা উক্ত শীটটি নতুন ওয়ার্ক বুকে কপি করা জন্য প্রসেস ভিডিওতে দেয়া হয়। কোন ওয়ার্কবুকে অনেকগুলো ওয়ার্কশীট থাকতে পারে এর ভিতর যখন কোন নতুন ওয়ার্কশীট বসানোর প্রয়োজন হয় তখন আমরা সহজেই নতুন ওয়ার্কশীট তৈরী করতে পারি। তবে যদি অন্য কোন ওয়ার্কবুকের ওয়ার্কশীট কপি করে আনতে হয় তখন কপি করাটা সাধারণভাবে কপি করলে হয় না। তখন ওয়ার্কশীট কপি করার জন্য আলাদা প্রসেস মেইন্টেন করতে হয়। তাই একটি এক্সেল শীট কপি করে আরেক জায়গায় কিভাবে নেয়া যায় তার পুরো প্রসেস এখানে দেখানো হয়েছে।


How to use WordArt to Curve/ Arch text in MS word

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বাকানো লেখা লেখার জন্য এবং কোন গ্রাফিক্যাল ডিজাইন করার জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের “ওয়ার্ড আর্ট” অপশনটি ব্যবহার করে দারুন সব ডিজাইনের আর্ট করা সম্ভব। শুধুমাত্র কার্ভ অর্থাৎ অর্ধবৃত্ত করে কোন বিদ্যালয়ের নাম লিখে একটি উদাহরণ দেয়া হল এখানে। এই অপশনটি ব্যবহার করার জন্য আপনাকে সেপ এবং পিকচার ব্যবহার সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।



সেপ এবং ছবির টিউটোরিয়াল দেখুন নিচে যথাক্রমে







How to Text box in MS Word any version to write anywhere.

How to fix cell || Cell fixing in xl || Excel Cell fixing

ফুটপাত এবং ওভার ব্রীজ কেন সবাই ব্যবহার করবে না।

ফুটপাত, তাও আবার আমাদের দেশে!! হ্যারে ভাই আমাদের দেশে সব আছে। বিশাল বিশাল ফুটপাত এবং সংকীর্ন ফুটপাত সহ দখল এবং হারিয়ে যাওয়া সব ধরনের ফুটপাত আছে। এসব ফুটপাত কখনো উচু আবার কখনো নিচু, কোথাও সাড়া বছর নির্মান কাজ চলমান যা চলবে, আবার কোন ফুটপাতে হাটতে গিয়ে দেখবেন কোন ম্যানহোরে ঢাকনা নেই তবে সেখানে কোন গাছের ডাল/বাঁশ দেয়া আছে যাতে পড়ে গেলে বেয়ে বেয়ে উঠতে পারেন। এত সমস্যার ভিতরেও কিছু কিছু জনতাই কেবল ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারে, সবার পক্ষে এত বাধা পেড়িয়ে ফুটপাতে হাটা সম্ভব হয় না। যারা এক কষ্ট করে হাটতে পারে না তারা সরল-সহজ মৃত্যুর রাজপথে হাটবে এবং এর সংখ্যা বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক।

ওহ্‌ ওভার ব্রীজ বাদ থাকলো কেন, আসলে এত উপরে কে উঠবে বলেন, নিচ দিয়ে আরামে উপরে স্যরি ওপারে চলে যাবেন, এত কষ্ট করার কি আছে বলেন। জন্ম যখন হয়েছে মৃত্যুতো আসবেই তাই শুধু এক কষ্ট কেন?

মেয়ের বিয়ে দিতে পারলেই হল

মেয়েকে স্কুলে এনে স্কুলের পাশে বসে দুপুরের খাবার খাওয়া অবস্থায় মহিলাটির মা হয়তো ভেবেছিল মেয়ের বিয়ে দিতে পারলেই হল।

ফল

জোকারের জোকস্‌ ভালো লাগে, জোকারকে নয়। যেমনটি সোনার তরী কবিতায় ধান প্রয়োজন কৃষককে নয়।

গ্যাস আর মেসের রুমমেট

আমার এক রুমমেট ছিলো। নোয়াখালীর দূর্ভাগ্য থাকায় সেও নোয়াখালীর ছিলো। সারাদিন মার্কেটিং এর জব করতো আর গায়ের দূর্গন্ধ নিয়ে ঘুমাতো। তাতেও আমার আপত্তি ছিলো না। অন্য রুমমেট আপত্তি করতো। আর আমাদের দুজনারই সমস্যা হতো তার গ্যাসে। কারণ সে যখন গ্যাস ছাড়তো মনে হত কোন ইদুর মারা গেছে যেটা তার পেটের ভিতর। একে সিনিয়ার তার উপর একবার বলেছি চিকিৎসা করাতে। পরের বার যখন বললাম সে জানালো নিচের ঔষুধগুলাই নাকি তারে বার বার দেয়। তাই সে কোন ডাক্তারের কাছে যাওয়া বাদ দিয়া এগুলা মজুদ রাখে আর আমাদের কথা যখন তার গায়ে লাগে তখন তা খায়(সেবন করে)।        






আলপিন শেষ সংখ্যা আর উগ্রবাদীদের উগ্রতা

সেদিন যা হয়ে
ছিল আর উগ্রবাদীরা কি ব্যাখ্যা করেছিল। 


বিনোদনের ঘাটতি পূরণ করে নিতে শুধু সপ্তাহে একদিন প্রথম আলো এর আলপিন পড়তাম, তা শুধু পড়লেও হত। সাথে পুরাতন সব সংখ্যা জমাতাম, কারণ পরের সপ্তাহ আসতে অনেক সময় তাই পুরতন সংখ্যা বের করে পড়তাম। আর এত এত বার সম্পদন লেখার আবেদন করতো যে লেখা পাঠাতাম টিফিনের টাকা দিয়ে। যেদিন থেকে বুঝতে পারছিলাম পাঠকদের লেখাও আলপিতে ছাপায় সেদিন থেকে আমার টিফিন খাওয়া বন্ধ। খাম কিনতাম আর আর প্রতিটা লেখার জন্য আলাদা করে খামে চিঠি পাঠাতাম। প্রথম আলোর ঠিকানা আসলে কোটা পেপারের পিছনে তাদের ঠিকানার ডিটেইস দেখে বুঝতাম না। সেটা না বুঝেই লেখার পাঠাতাম অনেক গুলো লেখা পাঠানোর পর বুঝলাম যে আসলে আমি যে ঠিকানা ব্যবহার করছিলাম তা লেখা ভুল ছিলো। পরে কোন একদিন আলপিনেই দেখলাম আসলে খামে কি লিখতে হবে। কিন্তু লেখা অফ করি নাই, যদিও কোন লেখাই ছাপা হত না। আমার লেখার একটাই দোষ ছিলো সেটা আগের লেখাগুলোর ঠিকানা ছিলো ভুল আর সব লেখাতেই হাতের লেখা ডাক্তারদের মত ছিলো :)
কোন একদিন (দিন তারিখ আর সময় একটু কষ্ট করলেই বের করতে পারব করছি না) খুব জ্বর ছিলো এর মধ্যে সেদিন সোমবার (নবীর জন্মদিন) আব্বু পেপার এনে দিল সবসময় পেপার আমি আনতাম সেদিনের অবস্থা দেখে তার মায়া হল তাই সে এনেছিল। আর আমি যে সব বিভাগে লেখা পাঠাতাম সেগুলা না দেখে শুরু থেকে পড়তে শুরু করলাম আর যখন সে বিভাগে পৌছালাম দেখি আমি শ্রেষ্ট প্রশ্নদাতা!!
সেদিন জ্বর চলে গেল আমি পুরা সুস্থ আর পরের দিন থেকে আবার স্কুল। আহ্‌ কি সুন্দর আলপিন আমার লেখা ছাপাইছে। তার পরে আরে লেখা পাঠাতাম কোন লেখােই আর এপ্রুভ হত না। আর পড়তে আর জমাতে থাকা বন্ধ হল না কিছুতেই। এই শুরু হয়েছিল আলপিনের সাথে যাত্রার ২০০৫/৬ সালের দিকে তা একটু কমে গেল যখন আমি মফস্বল ছেলে চলে আসছিলাম গ্রামে। মানে এখন পেপার পাওয়া খুবই কষ্টকর মানে শহরে যেতে হবে নির্দিষ্ট সময়ের আগে আর খুজে বের করতে হবে পেপারবয়কে। বেশ কয়েকটি আলপিন মিস তার উপর পড়ার খুব চাপ। একদিন খুজে পেয়ে সব বললাম এবং কিছু টাকা এডভান্স করে মোবাইল নাম্বার এবং একটি দোকানে সোমবারের পেপার দিতে অনুরোধ করাতে সে রাজি হল। এবং প্রায়ই সে প্রথম আলো নাথাকায় অন্য পেপার দিত আর আমি হতাশ হতাম কারণ তখন আমার একমাত্র বিনোদন ছিলো আলপিন। এমনি একদিন কলেজে গিয়ে দোকানে পেপার চাইলে বলে প্রথম আলো বন্ধ!! আমি ভাবলাম হয়তো অন্য কোন সমস্যা বন্ধ হবে কেন। এবং কলেজ থেকে আসার সময় শুনলাম ব্যাপক মাত্রায় গুজব কিন্তু আসলে কি ঘটেছিল তা জানার মত মাধ্যম আমার কাছে ছিল না। তবে গুজবে কি ছিলো তা আপনি আপনার এলাকার যেকাউকে জিজ্ঞাসা করেন বলে দিবে আর সত্য তো উপরে দেয়াই আছে। এটাকে গুজবের সাথে মিলাবেন আর সে সময়ের আন্দোলনের মাত্রা দেখবেন। উগ্রবাদীদের নিয়ে মন্তব্য করাটাও একটা অবান্তর কাজ। তাই তাদের কি বলব শুধু শুনে শুনেই বিশাল গনজামায়াত :) :) 

No risk No Gain
When crossing road think
"It's so risky and u will get everything"

বনানীতে আগুন, দিলে ফাগুন!!

বনানীতে আগুন লাগার পর  সিটি কর্পোরেশন + রাজউক দৃশ্যমান কিছু দালান পরীক্ষা!! নিরীক্ষা!!!করে বিশাল আকারের ছোট দেখে  “এই বিল্ডিংটি অগ্নি ঝুকিপূর্ণ ” লিখে একটি স্টিকার আর তাদের মূল্যবান লোগে সেটে দিয়েছিলো। কয়েকটি দালান সে লজ্জার স্টিকার কয়েকদিন বহন করার পর লজ্জা ঢাকার জন্য  স্টিকার তুলে ফেলে, অবশ্য “কেউ দেখে না” এই অজুহাতে ভবন মালিকরা জানায় তারা নাকি  তুলে ফেলেছে । এতটুকু স্টিকার শুধু শুধু এত বড় দালানের সৌন্দর্য নষ্ট হয় করে বলে মনে হয়। কেউ বলে স্টিকার দেখে মনে হয় যেন “হারবালে বিজ্ঞাপন দিছে।” তাই সকলের সুবিধা আর মান সন্মানের কথা চিন্তা করে তুলে ফেলা হয়েছে। এতটুকু স্টিকার তুলতে কর্তৃপক্ষের! মহামূল্যবান সময় নষ্ট করার কোন মানেই হয়না বলে মনে করছেন সুশিল সমাজ।

ঝুঁকি এবং আমরা

আমরা জাতি হিসেবে ঝুঁকি নিতে পছন্দ করি, যেমন অ-নিরাপদ যৌনমিলন, ফুটপাত পরিষ্কার রেখে রাস্তায় হাটা,  বিনিয়োগ চিন্তা না করে টাকা কম সময়ের মধ্যে দ্বিগুণ করা, তথ্য নিজে যাচাই বাচাই না করে দালাল কে বিশ্বাস  করে নগদ টাকা প্রদান, টাকা জমানোর জন্য কোন প্রতিষ্ঠান যাচাই বাচাই না করে টাকা জমানো ও হারানো, ডিড লেখার অভ্যাস না করে মৌখিক চুক্তিতে ঋণ প্রদান, তথ্য দাতাদের ছেড়ে চাটুকারদের বিশ্বাস, ঘরের স্বাস্থকর খাবার বাদ দিয়ে ফুটপাতের খাবার মজা করে খাওয়া ও সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার, বিয়ে না করে রিস্কি পরকিয়া, কাজ না শিখে চাকুরীতে আবেদন। আরো থাকলে কমেন্টে জানান লিখে রাখব সাথে আপনার প্রতি কৃতজ্ঞা সহ।

ভেড়া

ভেড়া মানে কারো কাছে এস তার অনুগত হওয়া। আপনার কোন এক দলনেতাকে ভালো লাগতেই পারে এবং তাকে সাপোর্ট করে কিছু করা মানেই আপনি তার কাছে ভিড়েছেন মানে যাকে বলা হয় ভেড়া।
তো ভেড়া কিভাবে এলা, কোন একদিন  একটি ভেড়া ঘাস না খেয়ে গাছের নিচে ছায়া খাচ্ছিলো, সে দেখলো অন্যান্য ভেড়ারা ঘাস এলোমেলো করে খাচ্ছে, মানে এখানে এক কামড় তো আরেক জায়গায় আরেক কামড়। তাই সে একটি থিউরি বানালো, যেমন যদি নিয়ম শৃঙ্খলিত ভাবে ঘাস কোন এক প্রান্ত থেকে খাওয়া শুরু করে তাহলে দ্রুত পেট ভরবে এবং পরে অন্য কাজে মন দেয়া যাবে। এতে প্রডাক্টেভিটি বাড়বে। জাস্ট শুরু হয়ে গেল ভেড়ার ভেড়া হবার গল্প। অনেক ভেড়া সে জ্ঞানী ভেড়ার অনুগত লাভ করে বড় বড় ভেড়া হল, তাদের নিচের গুলো একটু ছোট ভেড়া এভাবে হায়রাক্রির মত ভেড়াদের ক্ষমতা বন্টন করে ভেড়ারা ভেড়ার দল গঠন করল। এতে কিছু কিছু ভেড়ারা তাদের পুরাতন স্টাইলে ঘাস খাওয়া অব্যাহত রাখল। তবে ভেড়াদের সংগঠন দেখে তারা ওল্ড স্টাইল ভেড়ার দল নাম দিয়ে ভেড়ার জন্য ভেড়ার দল গঠন করল। এ দলের নেতা হল পুরাতন স্টাইল অক্ষন্ন রেখে ইতিহাস বজায় রাখা কমিটির প্রধান।
ঘাস খাওয়া নিয়ে এবং পুরাতন স্টাই নিয়ে এই ভেড়াদের দল দেখে কোন এক গাছে বসা ভেড়া নতুন স্টাইলে দল নিয়ে ভেড়া সংগ্রহ করতে শুরু করলো এভাবে পুরা এলাকায় ভেড়া সংগঠন গড়ে উঠলো এবং পুরো দেশে বিভিন্ন বামে বেনামে ভেড়াদের ভেড়া সংগঠন তাদের যাত্রা শুরু করল। কেউ কেউ তাদের কার্যক্রম গাছের গায়ে, পাতায় পাতায় লিখে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিল। তাতে ভেড়াদের ভিড় আরো বাড়লো। এরমধ্যে অনেক ভেড়া পাহাড়ের দেয়ালে, নিজর বাসার দেয়ালে দলের প্রধান ভেড়াদের ছবির সাথে প্রধানের আশেপাশে থাকা নেতাদের ছবি আর্ট করে রাখলো এতে তাদের পদন্নতি হল। এত ঘাস খাওয়ার পদ্ধতিতে যে যাত্রা শুরু হয়েছিলো তা তত দিনে বিলুপ্ত। কারণ এখন আর নীতি দেখলে হবে না পদ দেখতে হবে, ক্ষমতা দেখতে হবে।  কোন ভেড়া কোন দলের এটা বোঝা দায় হচ্ছিল দিন দিন কারণ অনেকগুলো ছোট ছোট সংগঠন। তাই কতোগুলো ভেড়ার দল এই নিয়ে চিন্তা করে ৬ টি দল একত্রে কাজ!! করার সিদ্ধান্ত নেয়, এবং ৬ দলের প্রধান এই কম্বাইন্ড দলের নাম দিলো ছয় দলীয় ঐক্যজোট।  এতে ভেড়াদের অন্যান্য দলের নেতাদের ইমেজের ব্রাইটনেস কমতে থাকলে তারা অনেকে একসাথে আপন শক্তিতে জ্বলে উঠতে চাইলো এবং তাদের নাম দিল বড় ভেড়ার দল এবং তাতে কোন লিমিট থাকলো না।
এত বেশ ভালোই চলছিলো ভেড়াদের ভেড়ার সংগঠন। কিন্ত দলনেতাদের যে মধুর কথা শুনে সব বড় নেতারা দলে ভিড়ে ছিলো তারা দেখলো বড় নেতারা ঘাস না খেয়ে অখাদ্য খেয়ে মাতাল থাকছে, অনেকে পায়ে না হেটে চারপেয়ো কচ্ছপ সহ হাতিকে ব্যবহার করছে। তো কেবল শুরু হল ভেড়াদের ভেড়া বাদ দিয়ে নতুন করে ভেড়া। এতে সমস্যা হল যে ভেড়াদের সদস্য সংখ্যা বেশি তারাই সকল সুবিধা পাবে বাকিরা অনুগ্রহ। এতে ছোট দল গুলো বড় ভেড়াদের দল ভিড়তে লাগল সামান্য ভুষভুষা খেয়ে পড়ে বাঁচার জন্য। আর যখন সকল সুযোগ-সুবিধা পাওয়া অফ হয়ে যায় তখন বিরাট! আন্দোলনের মাধ্যমে তারা বর্তমান বিরাট জোট থেকে বের হয়ে অন্য আরেক জোটে যোগ দিতো নাম মাত্র সুবিধা প্রাপ্তির জন্য।

রুম ছাড়ার ছাড়পত্র

রুমমেট হিসেবে থাকার পর রুম ছাড়ার সময় একটি ছাড়পত্র নেয়া দরকার কারণ যদি কোন কারণে আপনার সাবেক রুমমেটরা আপনার উপর কোন দোষ চাপাতে চায় তাহলে নথিটি কাজে লাগবে। যেভাবে রুম ছাড়ার ছাড়পত্র লিখবেন।

বরাবর,
বাড়ীওয়ালা (নাম লিখবে)  
মাধ্যম বর্তমান রুমমেট  (নাম লিখবেন)
ফ্লাটের নাম, বাড়ীর নাম্বার ও নাম
রোডের নাম, ঠিকানা পুরোটা

বিষয়ঃ রুম ছাড়ার ছাড়পত্র

জনাব আমি আপনার ..ফ্লাটের একজন রুমমেট হিসেবে গত ..মাস ধরে বসবাস করে আসছি। সাম্প্রতি আমারা চাকুরী অন্যত্র হবার কারনে আমাকে উক্ত এলাকায় চলে যেতে হচ্ছে। আমি আপনার বাসস্থানে থাকাবস্থায় সকল পাওনা পরিশোধ করে চলে যাচ্ছি  এমতাবস্থায় কোন প্রকার ঝামেলা এড়ানোর জন্য আমাকে সকল দায়-দেনা মুক্ত করে ছাড়পত্র দেবার জন্য আপনার কাছে অনুরোধ করছি।
অতএব বিনীত প্রার্থনা এই যে, আমাকে উক্ত ছাড়পত্র প্রদান করে পরবর্তী কোন বাসায় ভাড়া থাকার জন্য সাহায্য কর বাধিত করবেন।

আপনার নাম
মোবাইল নাম্বার
স্থায়ী ঠিকানা

যদি কোন কারণে ছাড়পত্রে কেউ সাইন করতে না চায় তাহলে ছাড়পত্র নিয়ে কথা বলার সময় সকল কথা আগেথেকে সাউন্ড রেকর্ড করে রাখবেন। তাতে রুম ছাড়ার কিছুদিন পর আপনাকে কেউ কোন দোষারপ করতে পারবে না।

রুমমেট / ভাড়াটিয়া নেবার আগে এবং পরে || রুমমেট হলে করণীয়

মেসে রুমমেট প্রয়োজন এবং বাড়ী ওয়ালার দরকার ভাড়াটিয়া। তবে রুমমেট যদি কোন অঘটন ঘটিয়ে যায় তাকে সহজে খুজে বের করা মুশকিল তেমনি কোন ভাড়াটিয়া কোন অঘটন ঘটিয়ে চলে গেলে তাকে খুজে পাওয়া মুশকিল।

তাই মেসে রুমমেট নেবার আগে (রুমে ওঠার আগে) যে সব বিষয় অবশ্যই মানতে হবে তা হলঃ

১। রুমমেটের বয়স ২০ বা তার বেশি হলে অবশ্যই জাতীয় পরিচয় পত্র এর ফটোকপি, ফটোকপিতে লিখে দিতে হবে কোন বিল্ডিংকে কোন তলায় কোন রুমে রুমমেট হিসেবে উঠছে এবং আইডি কার্ডের মত করে সাইন নিতে হবে সাথে তারিখ। এবং অবশ্যই মূল আইডি দেখাতে হবে এবং অনলাইনে ভেরিফাই করে নিতে হবে।
 আইডি কার্ড না থাকলে জন্মনিবন্ধন এর ফটোকপি মূলকপি দেখে যাচাই করে নিতে হবে সাথে চেয়ারম্যন পরিচয় পত্র নিতে হবে।
২। তার দুটি মোবাইল নাম্বার নিতে হবে।
৩। ২ জন আত্তিয়ের মোবাইল নাম্বার নিতে হবে, এবং ভেরিফাই করতে হবে এবং তাদের ঠিকানা জেনে নিতে হবে।
৪। ছাত্র হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আইডি চাকুরীজীবি হলে প্রতিষ্ঠানের আইডির কপি নিতে হবে।
৫। পাসপোর্ট সাইজের ছবি নিতে হবে,  এবং মোবাইলে রুমমেটের ছবি তুলে রাখতে হবে।
৬। এডভান্স ১মাসের ভাড়া রাখতে হবে।

ভাড়াটিয়া নেবার ক্ষেত্রে।

১। পরিবারের অভিবাকের আইডি কার্ড, প্রতিষ্ঠানের আইডি কাড/ব্যবসা হলে ট্রেড লাইসেন্সের কপি, পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং সরাসরি তোলা ছবি রাখতে হবে। তবে সন্দেহ হলে সবার আইডির কপি রাখা যাবে।

ভাড়া বা রুমমেট নেবার পর।

মাসে  একাধিক বার সবার বাসায় গিয়ে দেখতে হবে সন্দেহজনক কোন কর্মকান্ড কেউ করছে কি/না। এক্ষেত্রে বাড়িওয়ালা একা না গিয়ে সাথে কাউকে দিয়ে চেক করলে ভালো হয়। তবে শুধুই চোখের দেখা দেখতে হবে কোনভাবেই যেন ভাড়াটিয়াদের প্রাইভেসির উপর আঘাত হানে এমন ভাবে চেক করা যাবে না। শুধু খোজ খবর নেবার জন্য যেভাবে যাওয়া যায় শুধুই সেভাবে।

রুমেমেট হয়ে আসা ব্যক্তির করণীয়

যেহেতু রুম ছেড়ে আসছেন তাই একটি সাদা কাগজে কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটিয়ে রুম ছেড়েছেন তার একটি ছাড়পত্র লিখে রুমমেটদের কাছ থেকে সাইন নিয়ে আসা। যদি এমন মনে হয় যে তারা সাইন দিবে না তাহলে চলে আসার সময় সকল কথাবার্তা রেকর্ড করে নিয়ে আসবেন নিজের সেফটির জন্য। কারণ তারা যদি কোন মিথ্যা অপবাদ দেয় তাহলে ছাড়পত্র বা রেকর্ড আপনার পক্ষে কথা বলবে।

সফলতার সহজ এবং সংক্ষিপ্ত উপায়

স্বাগতম,
সফলতার সহজ এবং সংক্ষিপ্ত পথ অনেক জায়গায় খুজে হয়তো আমার এই ব্লগে এসেছেন নতুবা প্রথমেই আমার এই আর্টিকেল পেয়েছেন। যদি আগে হতাশ হয়ে থাকেন অন্য কোন ব্লগ পড়ে বা কোন মোটিভেটরের কথা শুনে তবে এখানে আপনি পাবেন সফলতার সহজ এবং সংক্ষিপ্ত পথ। তবে চলুন সফলতার পথে, আমরা ধাপে ধাপে এগুবো এবং সফলতার দিকে পৌছাব।


১। বই পড়ুন প্রতিদিন। যে কোন বই। তবে পড়তে হবে ২ঘন্ট একটানা। মানে কোন বিরতি নেয়া চলবে না। তবে প্রকৃতির ডাকে শুধু সাড়া দেয়া যাবে। পানি পান করতে চাইলে অল্প পরিমান করে পান করা যাবে। এই ২ঘন্টায় মোবাইল অফ থাকবে, বাব-মা সহ ইম্পর্টেন্ট পারর্সোনকে বলে রাখবেন যেন দুশ্চিন্তা না করে। তাই এমন ২ ঘন্ট বেছে নিবেন যাতে কোন কল মিস না হয়। তবে মনে রাখবেন আপনি সফলতার দিকে যাচ্ছেন এতে দিনের মাত্র দুই ঘন্টা মোবাইল অফ রাখাটা তেমন কিছুই না।


২। বইয়ের সাজেশন চাইতে পারেন অনেকেই তাই বলছি আপনার হাতের কাছে যে বই আছে আপাতত সেই বই পড়া শুরু করেন। তার পর বন্ধু বান্ধবের কাছ থেকে যেটা সে দিতে সম্মত সেই বইটা এনে পড়ে শেষ করে দিন। তবে মনে রাখবেন কোন দিনও যেন বই পড়া মিস না হয়। মানে প্রতিদিন বই পড়বেন। তাই বাহিরে গেলে ছোট বই নিয়ে যাবেন যাতে পড়া মিস না যায়। 


৩। এত বই পাবেন কোথায়? খুব সহজ আমাদের দেশে বইয়ের দাম খুবই নগন্য আমরা বইয়ের দাম দিতে জানিনা, লেখকদের মূল্যায়ন করতে জানি না ফলে দেখা যায় লেখক কবিরা দিন শেষে বিনা চিকিৎসায় মারা যায় এবং তারা মারা যাবার পরে তাকে স্মরন করি আরো অনেক পরে!! যাই হোক রাস্তাঘাটে ফুটপাতে এবং ভাঙ্গারির দোকানে অনেক পুরাতন বই পাবেন। সেগুলো একটি একটি করে সংগ্রহ করে পড়বেন আর আপনার সংগ্রহে রাখবেন। টাকা না থাকলেই উপরের ধাপ অনুসরন করবেন। আর টাকা থাকলে নিচের ধাপে।

৪। বি.সি.এস কনফার্ম এসব বই পড়তে পারেন। তবে আপনার যদি মুখস্তবিদ্যা থাকে এবং চাকুরী প্রত্যাশা করেন তাহলে বিজ্ঞাপন অনুযায়ী মুখস্ত করুন একটা চাকুরী নিশ্চিত পাবেন। অনেকে সরকারী যে কোন একটি চাকরিকেই তাদের সফলতা মনে করেন। তবে আপনার যদি তা না হয় তবে আপনাকে মুখস্ত নয় শুধুই বুঝে বুঝেই পড়ে যেতে হবে এবং বইগুলো সংগ্রহ করতে হবে।

৫। মাত্র এক মাস এভাবে বই পড়া শেষ করলে বুঝতে পারবেন আপনি সফল হবেন নাকি চাকুরী পেয়ে সফল হবেন।  দ্বিতীয় মাসের শুরুতেই আপনি কোন কোন বই পড়তে হবে জেনে যাবেন এবং এবং আপনার সফলতার বাতাস শরীরে লাগতে থাকবে। থামেন শুধু স্বপ্ন দেখলেই হবে আপনাকে পড়া চালু রাখতেই হবে। এভাবে চলতে থাকবে আপনি এতদিনে বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকীয় পড়া শুরু করেছেন আর আগের দুই ঘন্টায় আপনার পড়ার সীমাবদ্ধতা নাই আপনি দুই এর সাথে কয়েক ঘন্টা গুণ করে পড়ছেন আর আনন্দের সাথে পড়ছেন। 

৬। আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে হয়ত আপনার পড়াশুনা বাধাগ্রস্থ হচ্ছে  এখন কোন সমস্যা নাই আপনি টিউশনি সহ অল্প বেতনে অনেক চাকুরী পাবেন সেখানে কম সময় কাজ করা যায় এমন প্রতিষ্ঠান যেমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একটা চাকুরী নিন আর পড়াশুনা চালিয়ে যান।

৭। এত পড়ার উদ্দেশ্য হল আপনার মেধাকে বিকশিত করা। আপনি বিভিন্ন সমস্যার সমাধান ভাবতে পারেন এগুলো নিয়ে লিখতে শুরু করেন বিভিন্ন পত্রিকায়। বিভিন্ন সাহিত্য সংগঠনের সাথে যুক্ত হন। লেখাকে যুক্তিযুক্ত করে বিভিন্ন পেপারে পাঠান, বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে আসা যাওয়া করেন। বিভিন্ন সংবাদপত্রের সাংবাদিকদের সাথে কথা বলুন দেখবেন আপনার কোন একটি দিক খুলে যাচ্ছে তবে কোন দিকেই আপনার যেতে মন চাইবে না আপনি শুধু হাসবেন হায় সফলতা তুমি আমার দিকে আসে নাই আমি এখন ভাবছি কোন দিকে আমি সফল হব।

ক্ষুধা

ভেড়ার পালের সাথে আমিও তাদের সাথে যাই তবে ফিরে আসি না। পালের সর্দার বলে নেকড়ে খেয়ে নিবে আমাকে। আমি জানাই নেকড়ে আমাকে খাবে না। সর্দার আমার কথা শুনে হাসে, আমিও হাসি। কারণ আমরা ক্ষুধা নিবারণ করার জন্য ঘাস খাই কই ঘাস তো পালিয়ে যায় না। তাদের অনেককে আমরা এবং আমিও খেয়েছি তারা হয়তো ব্যাথা পেয়েছে কিন্তু পালিয়ে যায় নি। কারণ একজনের জীবন আরেক জনের বৈচিত্র। নেকড়েরা আমাকে খাবে যখন তাদের ক্ষুধা লাগবে। ক্ষুধা লাগলেই তারা আমাকে খাবে নতুবা মানুষের মত জমিয়ে নষ্ট করবে না। তারা এবং আমরা ততটুকুই খাব যতটুকু খেলে আমাদের খুধা নিবারণ হবে। আমরা ঘাস খেয়ে ঘাসের উপর শুয়ে থাকি তখন তো ঘাস খাই না কেবল শুয়ে থাকি কারণ আমাদের ক্ষুধা নিবারণ হয়েছে।

realme Buds Free Earphone